প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পরিবেশ পদক গ্রহণ করলেন পৌরসভার মেয়র ফজলুর রহমান ৮০৮
- ঢাকা | পরিবেশ | মৌলভীবাজার
- ৫ জুন ২০২৪, ২০:৩৭
প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে জাতীয় পরিবেশ পদক সম্মাননা গ্রহণ করেছেন মৌলভীবাজার...
বিস্তারিতপ্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে জাতীয় পরিবেশ পদক সম্মাননা গ্রহণ করেছেন মৌলভীবাজার...
বিস্তারিতকুলাউড়ায় আকস্মিক ঘূর্ণিঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ মার্চ) দুপুরে...
বিস্তারিতমারা গেছে বাংলাদেশের একমাত্র বিরল উদ্ভিদ আফ্রিকান টিকওক। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার লাউয়াছড়া...
বিস্তারিতগেল ছুটিতে দে-ছুট ভ্রমণ সংঘের বন্ধুরা ঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম কোন দিকটায় যাব। পাহাড়, সমুদ্র নাকি হাওড়।ছুটলাম হাজারিখিল অভয়ারণ্যের গহিনে থাকা বনমানুষের গুহা দেখতে। সঙ্গীরা তখনো কেউ জানে না কোথায় যাচ্ছি।আমি আর চালক শুধু দুজনই জানি, মাইক্রো যাচ্ছে ফটিকছড়ি। নানা গল্পে সবাই মেতে রয়েছে।কিন্তু কেউ তেমন সাহস পাচ্ছে না জিজ্ঞাসা করতে। আসলে যাচ্ছিটা কোথায়। রাত প্রায় সাড়ে ৩টার মধ্যেই পৌঁছে গেলাম হাজারিখিল বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে। আমার ফোন পেয়ে হাজারিখিল ইকো ট্যুরিজমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশিষ দাদার কানখাড়া। এত রাতে কেমনে এলেন দাদা।আরে দাদা দে-ছুট বলে কথা। শেষ রাতে তাঁবু টানানোর সুযোগ নেই। তাই আমাদের ঠাঁই হলো অফিস কক্ষে।যে যার মতো বেডিং বিছিয়ে চিত্পটাং। চোখটা লাগতে না লাগতেই ভিন্ন রকম স্বরের অনবরত মোরগের ডাক। ঘুম ঘুম চিত্তে ভাবলাম, হবে হয়তো কোনো পাহাড়ি মোরগের ডাক। কিন্তু নাহ, একটা সময় ভালো লাগার পরিবর্তে বিরক্ত হয়ে উঠে পড়লাম। দেখলাম কমবেশি সবাই বিরক্ত।বড় গলায় পরিচয় দেয়া চৌধুরী বংশের রাকিবও বিরক্ত। কিন্তু কেউ ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না।সবাই যখন বিরক্ত হয়ে ডাকের উৎস খোঁজায় ব্যস্ত, তখন সারা দিন ভালো-মন্দ মানুষের ভিড়ে থাকা মেহেদি উকিল আবিষ্কার করল, আওয়াজটা রাকিবের ব্যাগ থেকে আসছে, অথচ সে-ই জানে না। তখন ওর সঙ্গে হাসব নাকি রাগ করব বুঝে ওঠার আগেই বলল, তার মেয়ে বাবার টাইমমতো ঘুম ভাঙানোর জন্য এ অর্গানিক অ্যালার্মটা দিয়েছে।ওর কথায় সবার রাগের পারদ নিচে নেমে হাসির ঢেউ খেলাল। আবারো ঘুমানোর চেষ্টা। কিন্তু ঘুম আসার আগেই গাইড মান্নানের হাঁকডাক। তড়িত্গতিতে ফ্রেশ হয়ে ছুটলাম নাশতা খেতে। ভরপুর নাশতা করল সবাই। করণ সারা দিন আর তেমন দানাপানি পড়বে না পেটে। সকাল প্রায় সাড়ে ৯টা। ছুটলাম এবার মূল অভিযান বনমানুষের গুহার পথে। নয়ন জুড়ানো চা বাগানঘেরা মেঠো পথে হেঁটে চলছি।হাঁটতে হাঁটতে একটা সময় চা বাগান পেছনে ফেলে ঢুকে গেলাম অবারিত বুনো সবুজের গালিচায় মোড়ানো ঝিরি পথে। হাঁটছি আর দেখছি।পুরোটাই বুনো পরিবেশ। এ বনটি হাজারিখিল বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের আওতাধীন।এখানে রয়েছে ২৫০ প্রজাতির গাছ ও ১৫০ প্রজাতির পাখি।বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু বৃক্ষ হিসেবে পরিচিত বিরল প্রজাতির বইলাম গাছও রয়েছে। ২০১০ সালে ২ হাজার ৯০৮ হেক্টর পাহাড়ি অঞ্চল ঘিরে সরকারিভাবে গড়ে তোলা হয় এ অভয়ারণ্য...
বিস্তারিতহাইকোর্ট ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক...
বিস্তারিতআবারও নির্মিত হলো বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের প্রমোশনাল ছবি ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ’। এবারের বিষয়...
বিস্তারিত