তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, অবৈধ আইপি টিভির বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। সেটি অব্যাহত থাকবে। তবে ইউটিউব চ্যানেল অবশ্যই যে কেউ চালাতে পারে, কিন্তু ইউটিউব চ্যানেলের নাম দিয়ে চাঁদাবাজি করা এবং সেখানে নিউজ করার নামে টাকা আদায় করা এগুলো কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমে জড়িত থাকলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার চট্টগ্রামে বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় সভায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, সরকারের সম্প্রচার, অনলাইন গণমাধ্যম এবং ক্যাবল নেটওয়ার্ক অপারেটিং নীতিমালা লঙ্ঘন করে কেউ কিছু করতে পারবে না। যারা নীতিমালা লঙ্ঘন করছিল তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং আমরা চিঠি দিয়েছি সারাদেশেই অবৈধ আইপি টিভির বিরুদ্ধে অভিযান চলবে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে অভিযান পরিচালনা শুরু করেছে। অন্য জেলাগুলোতেও শুরু হচ্ছে।
চট্টগ্রাম ৭ আসনের সংসদ সদস্য মন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী ও প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম নগরীতে প্রায় এক কোটি মানুষের বাস। সিটি কর্পোরেশন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, জেলা পরিষদ, রেলওয়ে, বন্দরসহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে মেট্রোরেল ফিজিবিলিটি স্টাডির অগ্রগতি, জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প, জঙ্গল সলিমপুরকে অবৈধ বসতি ও সন্ত্রাসীদের আশ্রয় থেকে মুক্ত করা, গৃহহীনদের জন্য স্বল্পমূল্যে ফ্ল্যাটের ব্যবস্থাপনাসহ জনগুরুত্বপূর্ণ নানা বিষয়ে আলোকপাত করেন তথ্যমন্ত্রী।
এ সময় অন্যদের মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম চৌধুরী, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সর্বশেষ আপডেট: ২৯ জুন ২০২৩, ০২:৪৬
পাঠকের মন্তব্য