বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর জেলার মানুষের দুর্ভোগের নাম সুপেয় পানি। বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত পানিতে যেমন ভাসতে হয়, তেমনি সারা বছর সুপেয় পানি প্রাপ্তিতে রীতিমতো দুর্ভোগ পোহাতে হয় উপকূলবাসীকে। দক্ষিণের ১০টি জেলার কোনোটাতেই পর্যাপ্ত সুপেয় পানি নেই। সব খানেই লবণ পানির আগ্রাসন। কোথাও কোথাও আবার নলকূপের পানিতে রয়েছে আর্সেনিক।
বেসরকারি সংস্থার হিসাব মতে, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে উপকূলীয় এলাকার প্রায় ৩৫ লাখ মানুষ কমবেশি সুপেয় পানির সংকটে রয়েছে। আর্সেনিক, লবণ পানির আগ্রাসন আর পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় এই অঞ্চলে সুপেয় পানির সংকট চলছে।
উপকূলের মানুষ এত দিন সুপেয় পানির জন্য নির্ভর করত পুকুর, বৃষ্টি এবং পিএইচএফ প্রযুক্তির ওপর। গত ছয় মাস আগে ঘূর্ণিঝড় আম্পানে সেই উৎসগুলোর অনেকটাই নষ্ট হয়ে গেছে। আর রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে পিএইচএফ প্রযুক্তির অধিকাংশই অকেজো হয়ে গেছে। এখন নির্ভর করতে হচ্ছে দূরদূরান্ত থেকে কিনে আনা পানির ওপর। সুপেয় পানির অভাবে এসব এলাকায় বাড়ছে নানা রোগ।
বেসরকারি সংস্থার হিসাব মতে, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে উপকূলীয় এলাকার প্রায় ৩৫ লাখ মানুষ কমবেশি সুপেয় পানির সংকটে রয়েছে। আর্সেনিক, লবণ পানির আগ্রাসন আর পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় এই অঞ্চলে সুপেয় পানির সংকট চলছে।
উপকূলের মানুষ এত দিন সুপেয় পানির জন্য নির্ভর করত পুকুর, বৃষ্টি এবং পিএইচএফ প্রযুক্তির ওপর। গত ছয় মাস আগে ঘূর্ণিঝড় আম্পানে সেই উৎসগুলোর অনেকটাই নষ্ট হয়ে গেছে। আর রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে পিএইচএফ প্রযুক্তির অধিকাংশই অকেজো হয়ে গেছে। এখন নির্ভর করতে হচ্ছে দূরদূরান্ত থেকে কিনে আনা পানির ওপর। সুপেয় পানির অভাবে এসব এলাকায় বাড়ছে নানা রোগ।
সূত্র : সময় টেলিভিশন
সর্বশেষ আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২০, ১৩:১০
পাঠকের মন্তব্য